বৃটিশ অনুগ্রাহী মির্জা গালিব

‘‘মন্ত্রীর জন্য স্তুতিকাব্য লেখা আমার কাজ নয়। বরং তোমাদের মন্ত্রীকে বোলো, তিনি যেন আমাকে দেখলে উঠে দাঁড়িয়ে সম্মান জানান। তবেই তাঁর দরবারে যাব আমি।’’ – একদা এই কথাগুলো যিনি বলেছিলেন, তাঁর বয়স তখন মাঝদুপুর পার করেছিল, তাঁর দাড়িতে অল্প পাক ধরেছিল, আর তাঁর শরীরটাও তখন ভেঙে যাচ্ছিল নানা কারণে। তিনি ‘অসদউল্লা খান বেগ’ ওরফে ‘মির্জা…

Read More

ছায়া কাহিনী

চোখ মেললেই দেখি ভাসছে পতন কান পাতলেই শুনি তার আস্ফালন বাতাসে ভাসছে বিনাশ কালের গান বেলা শেষে বন্দী হয়েছে প্রলম্বিত ছায়া মনের সঙ্গে চলে মনামনী বিশ্লেষণের নিবেদনে খুঁজি অপছন্দের অনুভব বিমূঢ ছায়ায় নি.শব্দ রোদ্দুরের চলে রৌদ্র স্নান মুহূর্তে মিলিয়ে যায় নিরুদ্দেশের সংলাপ

Read More

নব্বই দশকের ব্রহ্মশিশিরে স্নান করা কবি তৈমুর খান

নব্বই দশকের বাংলা কবিতাকে তৈমুর খান ভরিয়ে দিয়েছেন প্রাচুর্যে ও সম্পন্নতায়। তাঁকে নিয়ে দু একটি কথা যা বলা অত্যন্ত জরুরি। একান্ত নিজস্ব অন্ধকারে যখন “সব মানুষগুলি গ্রাম ছেড়ে চলে গেছে” সব মুখগুলি লুকিয়ে পড়েছে মানুষের মুখে সেই সময়েই “কোথায় পা রাখি” এই জিজ্ঞাসার আচ্ছন্নতা থেকে কবি তৈমুর খানের কবিতার যাত্রাপথ শুরু। তারও আগে রয়ে গেছে…

Read More
error: বিষয়বস্তু সুরক্ষিত !!