মেঘনাদবধ কাব্যের গৌরব

‘আমার জন্মের দ্বি-শতবর্ষ পরে/কে তুমি পড়িছ বসি আমার কাব্যখানি কৌতূহল ভরে’ এমন কথা মাইকেল মধুসূদন দত্ত কখনো লিখে যাননি। শুধু লিখেছিলেন: ‘রেখো, মা, দাসেরে মনে এমিনতি করি পদে/ পুরাতে মনের সাধ/ ঘটে যদি পরমাদ/ মধুহীন করো না গো তব মনঃকোকনদে।’ অর্থাৎ অমরত্বের ইচ্ছা তাঁর মনেও উত্থিত হয়েছিল বলেই মধুহীন না করার আবেদন জানিয়েছিলেন তব মনঃকোকনদে।যে…

Read More

মাইকেল মধুসূদন দত্ত আজও কেন প্রাসঙ্গিক?

১৮৬০ সালে কোচবিহার রাজ্যের ম্যাজিস্ট্রেট পদে চাকরির প্রার্থী হয়ে মাইকেল মধুসূদন দত্ত কোচবিহারের মহারাজার কাছে যে দরখাস্তটি পাঠিয়েছিলেন, সেই দরখাস্তের একপাশে পণ্ডিত ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর স্বহস্তে মহারাজার উদ্দেশ্যে লিখে দিয়েছিলেন – “একটি অগ্নিস্ফুলিঙ্গ পাঠাইলাম, দেখিও যেন ইহা বাতাসে উড়িয়া না যায়।” মধুসূদনের ‘মেঘনাদবধ কাব্য’ তখনো পর্যন্ত প্রকাশিত হয়নি। সমকালীন বাংলার সর্বশ্রেষ্ঠ মানুষ বলে যিনি তখন স্বীকৃত…

Read More
error: বিষয়বস্তু সুরক্ষিত !!